Login to your account

Username *
Password *
Remember Me
Saturday, 27 April 2024

Tuesday, 26 March 2024

হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলার রানিগাও বাজারে কলা খাওয়ার অপরাধে ছাগল হত্যার দায়ে বিল্লাল মিয়া(৩৩) নামে এক ব্যক্তিকে আটক করেছে পুলিশ । আটক বিল্লাল উপজেলার রানিগাও ইউনিয়নের দক্ষিণ রানিগাঁও গ্রামের মৃত মকবুল ওরফে কনা মিয়ার পুত্র। মঙ্গলবার ২৬ মার্চ বিকেলে বিল্লালকে আদালতে সোপর্দ করছে। এ তথ্য নিশ্চিত করেন চুনারুঘাট থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি হিল্লোল রায়। জানা যায়, গত সোমবার প্রতিদিনের ন্যায় রানিগাঁও বাজারে বিল্লাল মিয়া কলা বিক্রি করে আসছিলেন। এসময় একই এলাকার সামছু মিয়ার একটি ছাগল বিল্লাল মিয়ার বিক্রি করতে আনা কলা খেয়ে ফেলে এবং কিছু কলা মাটিতে ফেলে নষ্ট করে। পরে বিল্লাল মিয়া ক্ষিপ্ত হয়ে ছাগলটিকে আঘাত করলে ঘটনাস্থলেই ছাগলটি মারা যায়। ছাগলটির মৃত্যুতে মালিক সামছু মিয়া কান্নায় ভেঙে পড়েন। পরে স্থানীয় লোকজন টাকার বিনিময়ে রফাদফা করেন। এর মধ্যে মৃত ছাগলটির পাশে ছাগল ছানার দুগ্ধ পানের ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপক ভাইরাল হয়। ছবিতে দেখা যায় মৃত ছাগলের দুই বাচ্চা মায়ের দুগ্ধ পান করছে। ওই বিষয়টি নিয়ে অনেকেই হৃদয়বিদারক ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে অভিযুক্ত বিল্লাল কে তিরস্কার করেন। বিষয়টি চুনারুঘাট থানা পুলিশের নজরে আসলে চুনারুঘাট থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি হিল্লোল রায়ের নেতৃত্বে একদল পুলিশ ওই বিল্লাককে আটক করে আদালতে সোপর্দ করেন।

Published in Local News

বাহুবল নবীগঞ্জবাসীর উন্নয়নের জন্য প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে টিআর ও কাবিখা’র বরাদ্দ নিয়ে আসছি। মসজিদ, মাদ্রাসা, স্কুল, মন্দির, রাস্তাঘাট, হাওর রক্ষা বাঁধ নির্মাণসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে বাহুবলবাসীর জীবনমান উন্নয়নের স্বার্থে প্রায় কোটি টাকার বরাদ্দ বিতরণ করেছি। এ ধারা আগামী দিনগুলোতেও অব্যাহত থাকবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে জনগণের প্রাপ্য অধিকার বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছি। সোমবার (২৫ মার্চ) দুপুরে বাহুবল উপজেলা পরিষদ হলরুমে বরাদ্দ বিতরণের সময় বক্তব্যে তুলে ধরেন।অনুষ্ঠান শেষে কেয়া চৌধুরী এমপির নির্দেশে বরাদ্দের তালিকা উপজেলা পরিষদের নোটিশ বোর্ডে ঝুলিয়ে দেওয়া হয়।এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন বাহুবল উপজেলা নির্বাহী অফিসার তাহমিলুর রহমান, বাহুবল উপজেলা এসিল্যান্ড মোঃ রুহুল আমিন, স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ. উপজেলার ময়মুরুব্বিয়ান সহ ও এলাকার সাধারণ জনগণ।

Published in Local News

আজ মহান স্বাধীনতা দিবস। বাঙালি জাতির জীবনের সর্বশ্রেষ্ঠ অর্জন বাংলাদেশের স্বাধীনতা। হাজার বছরের সংগ্রামমুখর বাঙালি জাতি পরাধীনতার শৃঙ্খল ভেঙে ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ কাঙ্খিত স্বাধীনতা অর্জন করে। স্বাধীন বাংলাদেশ এবার ৫৪ বছরে পা দিল। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চের প্রথম প্রহরে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা দেন। ১৭৫৭ সালে পলাশীর প্রান্তরে বাংলার স্বাধীনতার সূর্য অস্তমিত হওয়ার পর দীর্ঘ ১৯০ বছরে ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসন-শোষণ ও নির্যাতনের হাত থেকে ১৯৪৭ সালে ভারতীয় উপমহাদেশের মানুষ মুক্তি পেলেও পূর্ব বাংলার জনগণের ওপর নতুন করে জেঁকে বসে সামরিক জান্তা। ধর্মের ভিত্তিতে ভারতকে ভাগ করে পাকিস্তান নামের যে রাষ্ট্রের জন্ম হয়, পূর্ব বাংলা থেকে ছিল তার হাজার মাইলের ভৌগলিক বিছিন্নতা। শুধু তাই নয়, ভাষা-সংস্কৃতির কোনো মিল ছিল না বাঙালিদের সঙ্গে পাকিস্তানিদের। তা সত্তে¡ও ধর্মের উন্মাদনাকে পুঁজি করে পূর্ব বাংলাকে সঙ্গে যুক্ত করা হয় পাকিস্তানের সঙ্গে। বাঙালির ওপর চেপে বসা পাকিস্তান রাষ্ট্রের যাত্রার শুরুতেই পূর্ব বাংলার মানুষ সীমাহীন অত্যাচার, শোষণ, নির্যাতন, নিপীড়ন, অর্থনৈতিক, সামাজিক, রাজনৈতিকসহ সব দিক থেকে বিভিন্নভাবে বৈষমের স্বীকার হয়। বঞ্চিত হতে থাকে ন্যায্য অধিকার থেকে। তবে এই পরিস্থিতিকে তখন থেকেই মেনে নেয়নি এ ভূখÐের মানুষ। পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠীর বৈষম্যমূলক আচরণ, নির্যাতনের বিরুদ্ধে বাংলার ছাত্র, কৃষক, শ্রমিকসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ নিজ নিজ অবস্থান থেকে প্রতিবাদে নামে, আন্দোলন গড়ে তুলতে থাকে। দ্রæতই এই আন্দোলন সংগ্রামগুলো একত্রিত হয়ে জাতীয় সংগ্রামে রূপ নিতে থাকে, যা স্বাধীনতা ও মুক্তিসংগ্রামে পরিণত হয় এবং ’৭১ -এ রক্ষক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের মধ্যমে চূড়ান্ত বিজয় অর্জিত হয়। আর বাঙালির এই আন্দোলন-সংগ্রামকে সংগঠিত ও নেতৃত্ব দিয়ে এগিয়ে নিয়ে যান জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। পাকিস্তানের দুঃশাসন আর বঞ্চনার বিরুদ্ধে বাঙালি জাতি শুরু থেকেই অধিকার আদায়ের আন্দোলনে নামে। দানবরূপী পাকিস্তান রাষ্ট্রের শৃঙ্খল ভেঙে বেরিয়ে আসতে বাঙালি ধাপে ধাপে আন্দোলন গড়ে তোলে। মহান ভাষা আন্দোলনের মধ্য দিয়ে এই সংগ্রামের পথ প্রশস্ত হয়। ’৫৪-তে যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন, ’৬২-তে শিক্ষা আন্দোলন, ৬ দফা, ’৬৯-এর গণঅভ্যুত্থান, ’৭০-এর নির্বাচনসহ দীর্ঘ প্রায় ২৫ বছরের ধারাবাহিক আন্দোলনের মধ্য দিয়ে জাতি ১৯৭১ সালে এসে উপনীত হয়। পাকিস্তানের সামরিক স্বৈরশাসন, অত্যাচার নিপীড়নের বিরুদ্ধে বাঙালির ধারাবাহিক আন্দোলন এক পর্যায়ে স্বাধিকার ও স্বাধীনতার আন্দোলনে পরিণত হয়। বাঙালির এ আন্দোলনকে নেতৃত্ব দেন শেখ মুজিবুর রহমান। আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়ে শেখ মুজিব বাঙালির অবিসংবাদিত নেতা ও বঙ্গবন্ধু উপাধিতে ভূষিত হন। ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে (তৎকালীন রেসকোর্স) দেওয়া বক্তব্যে স্বাধীনতার জন্য সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতির নির্দেশ দেন। তথন থেকেই বাংলার সর্বস্তরের মানুষ মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি নিতে শুরু করেন। ২৫ মার্চ কালরাত্রিতে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী আধুনিক অস্ত্রসস্ত্রে সজ্জিত হয়ে নিরস্ত্র বাঙালির ওপর আক্রমণ ও গণহত্যা শুরু করে। অপারেশন সার্চ লাইটের নামে গণহত্যা শুরু হলে ২৬ মার্চের প্রথম প্রহরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা করেন এবং মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার আহŸান জানান। বঙ্গবন্ধুর এই ঘোষণার মধ্য দিয়ে বিশ্বের মানচিত্রে অভ্যুদয় ঘটে বাংলাদেশ নামে একটি স্বাধীন, সার্বভৌম  রাষ্ট্রের। এদিকে, মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে বিভিন্ন কর্মসূচি পালনের উদ্যোগে নিয়েছে জেলা প্রশাসস ও জেলা আওয়ামীলীগসহ বিভিন্ন অঙ্গ ও সহযোগি সংগঠনের নেতৃবৃন্দ। আজ হবিগঞ্জ শহরের নিমতলা কালেক্টরেট প্রাঙ্গনে সূর্যোদয়ের সাথে সাথে ৩১ বার তোপধ্বনির মাধ্যমে দিবসটির সূচনা করা হবে। একই সাথে সরকারী-আধা সরকারী, স্বায়ত্তশায়িত ও বেসরকারী ভবনে জাতীয় পতাকা উত্তোলন, সকাল সাড়ে ৭ টায় দুর্জয় হবিগঞ্জ ও সংশ্লিষ্ট স্থানে পুস্পস্তবক অর্পণ, সাড়ে ৮ টায় জালাল স্টেডিয়ামে জাতীয় পতাকা উত্তোলন ও কুচকাওয়াজ ও ডিসপ্লে প্রদর্শন, সাড়ে ১০ টায় বালকাদের ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও সকাল ১১ টায় বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্যদের সংবর্ধনাসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করা হবে। এছাড়া দিনটি উপক্ষে জেলা আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ ও সহযোগি সংগঠনের নেতৃবৃন্দরা আলোচনা সভাসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালনের উদ্যোগ নিয়েছে।

Published in Local News

নবীগঞ্জ উপজেলার ৯নং বাউসা ইউনিয়নের বাউসা বাজারে পূর্ব বিরোধের জেরে প্রতিপক্ষের বাড়িঘর ভাংচুর এবং বসতঘরে থাকা নগদ ১ লক্ষ ১০ হাজার টাকা ও প্রায় সাড়ে ৭ লক্ষ টাকার স্বর্ণালংকার লুট করে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় ভূক্তভোগী সুহিন মিয়া বাদী হয়ে একই গ্রামের মৃত আব্দুল গফুরের পুত্র আজিজুর রহমান সাদ্দাম, মৃত মন্তাজ উল্লার পুত্র মুমিন মিয়া, মৃত রহমত আলীর পুত্র সুজন মিয়া, রুবেল মিয়া, সুবেল মিয়া, ফুল মিয়া, মৃত সালাহ উদ্দিনের পুত্র এজলু মিয়া, মৃত আব্দুল গফুরের পুত্র আব্দুল খালিক, মৃত রহিম উল্লার পুত্র তোফায়েল, মরম আলীর পুত্র ফরিদ মিয়া ও মৃত হাশিম আলির পুত্র মরম আলীর বিরুদ্ধে নবীগঞ্জ থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, গত শুক্রবার (২২ মার্চ) বিকাল ৫টার দিকে পূর্ব বিরোধের জেরে উল্লিখিত লোকজন দেশীয় অস্ত্রসহ বাউসা বাজারে সুহিন মিয়ার দোকানে আক্রমণ করে। এসময় তিনি দ্রুত গতিতে দোকান বন্ধ করে দিলে জোরপূর্বক দোকানে প্রবেশ করে তাকে হত্যার চেষ্টা করে। তার শোর চিৎকারে আশপাশের লোকজন এগিয়ে আসলে তারা চলে যায়। বিকাল সাড়ে ৫টার দিকে সুহিন মিয়ার বসতঘরে হামলা চালিয়ে ভাংচুর করে এবং তার বসতঘরে থাকা স্টিলের আলমিরার তালা ভেঙ্গে প্রায় সাড়ে ৭ লক্ষ টাকা মূল্যের স্বর্ণালংকার এবং নগদ ১ লক্ষ ১০ হাজার টাকা নিয়ে যায়। ভূক্তভোগী সুহিন মিয়া বলেন, উল্লিখিত লোকজন এর আগেও তাদের বাড়ির রাস্তার পাশ থেকে ইট-বালু জোরপূর্বক নিয়ে যায় এবং রাস্তা দখলের চেষ্টা করলে তার ভাই সাহিন মিয়া বাদী হয়ে হবিগঞ্জ আদালতে মামলা দায়ের করেন। মামলাটি আদালতে চলমান রয়েছে। তারা যে কোন সময় সুহিন মিয়া ও তার পরিবারের লোকদের বিভিন্নভাবে হয়রানী ও জানমালের ক্ষতি সাধন করতে পারে। তাদের এ ধরণের সন্ত্রাসী কর্মকান্ডে তিনি ও তার পারিবার চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভূগছেন। এ বিষয়ে তারা পুলিশ প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছেন। এ বিষয়ে নবীগঞ্জ থানার ওসি মোঃ মাসুক আলী বলেন, রাস্তা নিয়ে দু’পক্ষের মধ্যে ঝামেলা চলছিলো, ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে পুলিশ রাস্তার কাজ বন্ধ করে দিয়েছে। অভিযোগের প্রেক্ষিতে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

Published in Local News

ঈদ মানে আনন্দ, ঈদ মানে খুশি, নতুন কাপড় পরিধানে ঈদ উদযাপনে পবিত্র ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে নতুন পোশাক কেনাকাটায় ব্যস্ত সময় পার করছেন নবীগঞ্জ শহরের সকল মুসলমান ধর্মাবলম্বীরা। এদিকে ১৪ রমজান থেকে ঈদকে সামনে রেখে শহরের বিভিন্ন মার্কেট, বিপনী বিতান ও ফ্যাশন হাউজগুলোতে কেনাকাটা জমে উঠেছে। প্রতিদিন সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত বিভিন্ন মার্কেট ও বিপণীবিতান গুলোতে শিশু, কিশোর-নারী-পুরুষ ক্রেতাদের বেশ উপস্থিতি রয়েছে। নানা পেশার লোকজন তাদের পরিবার-পরিজন নিয়ে মার্কেট গুলোতে ভিড় করছেন। সেই সাথে দর্জি দোকান গুলোতেও গ্রাহকের রুচি আর পছন্দের পোশাক আধুনিকতা সাথে তাল মিলিয়েই নিত্য নতুন পোশাক তৈরিতেই এখন তাদের মনোযোগ। ঈদ আসলেই আনন্দে, ধনী-গরিব, নারী-পুরুষ ছোট বড় সকলে নতুন জামা কাপড় পরিধান করে থাকে। এদিকে ঈদকে সামনে রেখে গলাকাটা দাম আদায় করা হচ্ছে। বিশেষ করে বাচ্চাদের কাপড়ের দাম দ্বিগুণ থেকে ৩ গুণ বাড়িয়ে দেয়া হয়েছে।ক্রেতারা বলেন, এবার শিশুদের জামা-কাপড়, জুতা, বড়দের শাড়ি, শার্ট, পাঞ্জাবি, লুঙ্গি ও জুতাসহ সব ধরনের পোশাকের দাম বেশি। পরিবার নিয়ে ঈদের কেনাকাটা করতে এসেছি। গতবার যে পাঞ্জাবি পনের শত টাকায় কিনেছি সেই পাঞ্জাবি এবার দুই হাজার, সাড়ে তিন হাজার টাকায় কিনতে হচ্ছে। নবীগঞ্জ শহরের নুরজাহান মার্কেট এর কাপড় ব্যবসায়ী ইকবাল হোসেন তালুকদার বলেন, এবার ক্রেতাদের চাহিদা অনুযায়ী কাপড় নেয়া হয়েছে। আশা করি আসন্ন পবিত্র ঈদুল ফিতরের বেচাকেনা ভালো হবে। অনেক বিক্রেতা বলেন, সকাল থেকেই কেনাকাটার জন্য ভিড় করেছেন লোকজন। পোশাকের পাশাপাশি ভিড় জমেছে জুতা এবং প্রসাধনীর দোকানেও। এসব দোকানে ব্যস্ত সময় পার করছেন বিক্রেতারা।

Published in Local News
  1. Popular
  2. Trending
  3. Comments

Calender

« March 2024 »
Mon Tue Wed Thu Fri Sat Sun
        1 2 3
4 5 6 7 8 9 10
11 12 13 14 15 16 17
18 19 20 21 22 23 24
25 26 27 28 29 30 31