Login to your account

Username *
Password *
Remember Me
Sunday, 28 April 2024

ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের নবীগঞ্জ উপজেলার  দেবপাড়া ইউনিয়নের সদরঘাট নামক স্থানে একটি যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ব্রীজের সাথে ধাক্কা লেগে খাদে পড়ে যায়। এতে ঘটনাস্থলে এক যাত্রী নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরো ৩০ যাত্রী। স্থানীয় ও হাইওয়ে পুলিশ সূত্রে জানাযায়, সোমবার ভোর রাতে সদরঘাট নামক স্থানে সিলেটগ্রামী এম আর যাত্রীবাহী বাস ( ঢাকা মেট্রো ব-১৫৭৫৫১) নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ব্রীজের পশ্চিম পাশের খালে পড়ে যায়। এতে ঘটনাস্থলেই সিলেট জেলার কোম্পানীগঞ্জ থানার সিদ্দিম মিয়ার স্ত্রী সালেহা খাতুন (৪৫) নামের এক মহিলা যাত্রী নিহত হন। দুর্ঘটনাটি স্থানীয় লোকজন দেখতে পেয়ে পুলিশকে অবগত করলে  শেরপুর হাইওয়ে থানা পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে আহতদের উদ্ধার করে আশপাশের চিকিৎসালয় ও সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরন করেন। সড়ক দুর্ঘটনার  ও মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেন শেরপুর হাইওয়ে থানার অফিসার ইনচার্জ পরিমল দেব।

নবীগঞ্জে পুলিশের অভিযানে ৩৮০ পিস ইয়াবাসহ এক ব্যাক্তিকে গ্রেফতার করেছে নবীগঞ্জ থানা পুলিশ। শনিবার রাতে উপজেলার পানিউমদা ইউনিয়ন পরিষদের সামন থেকে গ্রেফতার করা হয়। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে নবীগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ মাসুক আলীর নির্দেশনায় গোপলার বাজার তদন্ত কেন্দ্রের এসআই/স্বাধীন চন্দ্র তালুকদারের নেতৃত্বে একদল পুলিশ অভিযান চালিয়ে মোটরসাইকেল ও ৩৮০ পিস ইয়াবাসহ গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃত আসামী হলো পুটিজুরি এলাকার ইদ্রিস আলীর পুত্র সাহাবুদ্দিন (৩৫)। উক্ত বিষয়ে আসামীর বিরুদ্ধে নবীগঞ্জ থানার মামলা নং-১৫,তারিখ-২৯/১০/২০২৩খ্রিঃ, ধারা- মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১৮ এর ৩৬(১) এর সারণি ১০ (ক)/৩৮ রুজু করিয়া বিজ্ঞ আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে। গ্রেফতারের বিষয়টি নিশ্চিত করেন নবীগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ মাসুক আলী।

 
 

১২.৫% প্রবাসীর দেশে নির্বাচনে সেন্টারে সেন্টারে ১০০% ভোট কাস্ট হয়ে যাওয়া নিশ্চিত ভাবে প্রমাণিত করে ব্যালট বাক্সে অবৈধ ভোটের উপস্তিতি ঘটেছে । ২০১৮ সালের নির্বাচনে ২১৩ টি সেন্টারে ১০০ % ভোট কাস্ট হয়েছে ! নির্বাচনে কি পরিমান অবৈধ ব্যালট কাস্ট হয়েছে তার একটি সাধারণ ধারণা পাওয়ার জন্য ১০০ % ভোট কাস্ট হওয়া যে কোন একটি সেন্টারের ভোটের ডাটা বিশ্লেষণ করা দরকার .

১০০ % ভোট কাস্ট হওয়া কুমিল্লা-১০ আসনের ৩৬ নং সেন্টারের ভোটের ডাটা বিশ্লেষণে করে যা দেখতে পাওয়া যায় :

১) বিএনপির প্রার্থী শূন্য ভোট পেয়েছে ?
২) প্রবাসীসহ সকল পোস্টাল ব্যালটের ভোট কাস্ট হয়েছে!
৩ ) আওয়ামীলীগের প্রার্থী পেয়েছে ৯৯.৯৬% ভোট .

 

২০১৮ সালের নির্বাচনের জরুরী কিছু তথ্য তুলে ধরা হলো।
নির্বাচনে কোন পোস্টাল ব্যালটে ভোট নেওয়া হয়নি তাই কেন্দ্রে উপস্থিত হয়েই সবাইকে ভোট দিতে হয়েছে !
নির্বাচনে রেজিস্টার্ড ভোটার : ১০৪১৫০০০০ জন .
পোস্টাল ব্যালটে ভোট না নেয়ার কারনে যারা ভোট দিতে পারেনি
প্রবাসী ভোটার : ১কোটি ২৫ লক্ষ : ভোটের: ১২.৫%
নির্বাচনি কর্মকর্তা-কর্মচারি : ১৫ লক্ষ
অসুস্ত , মৃত , জেলে থাকা, হাসপাতালে থাকা , ঠিকানা থেকে দূরে থাকা ব্যক্তি সব মিলিয়ে ২০% মানুষের নির্বাচনে উপস্থিত হয়ে ভোট দেওয়ার উপায় ছিলোনা।


বিএনপির প্রার্থীর শূন্য ভোট সম্পর্কে আওয়মীলীগের বক্তব্য :

A) শেখ হাসিনার মতে বিএনপি মনোনয়ন বাণিজ্য করে অপরিচিত প্রার্থী দেওয়ার কারনে তারা কোন ভোট পায়নি !
B) আর, মোহাম্মদ আরাফাত হুসেনের মতে বিএনপি শূন্য ভোট পাওয়ার মত দল নয়, তবে নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থীরা কোন ধরণের প্রচার প্রচারণা চালায়নি বলে তাদের ভোটাররা নির্বাচনে ভোট দিতে আসেনি ?
C) আর সাবেক সচিব আবু আলা মোহাম্মদ শহীদ খান আর সাবেক নির্বাচন কমিশনার শাহনেওয়াজ মনে করেন বিএনপি এখনো ২০ % থেকে ২৫% ভোট হল্ড করে .

A).
দেখা যাক , বিএনপির শূন্য ভোট পাওয়ার পিছনে শেখ হাসিনার দাবির যৌক্তিকতা কতটুকু ?
মোঃ মনিরুল হক চৌধুরীর কি বিএনপির মনোনয়ন বাণিজ্যে নমিনেশন পাওয়া একজন অযোগ্য ,অপরিচিত বা ভুইফোড় প্রার্থী?
মোঃ মনিরুল হক চৌধুরীর কোন অযোগ্য ,অপরিচিত বা ভুইফোড় প্রার্থী নন, তার আছে বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক জীবন. তিনি আওয়মীছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি ছিলেন. দুবারের এমপি এবং খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা . অতএব শেখ হাসিনার দাবি অযৌক্তিক।

B)
এখন দেখা যাক , বিএনপির শূন্য ভোট পাওয়ার পিছনে এম.আরাফাত হুসেনের দাবির যৌক্তিকতা কতটুকু ?
মোঃ মনিরুল হক চৌধুরীর নির্বাচনের কয়েকদিন পূর্ব থেকেই কেন্দ্রীয় কারাগারে অন্তরীণ ছিলেন, তার পক্ষে নির্বাচনের মাঠে প্রচার প্রচারণা চালানো সম্ভব পর হয়নি। সময়ে অসময়ে পুলিশি ধর পাকড়ের কারনে অন্য নেতা কর্মীদেরও তার পক্ষে প্রচার প্রচারনা চালানো সম্ভবপর হয়নি।
“প্রচার প্রচারণা না থাকার কারনে বিএনপির ভোটাররা নির্বাচনের দিন ভোট দিতে কেন্দ্রে যাননি ” আরাফাত হুসেনের এই দাবির পক্ষে মোটামোটি যৌক্তিকতা খোঁজে পাওয়া যায়।

C)
বিএনপির ২০% ব্যালট গেলো কোথায় ?
আবু আলা মোহাম্মদ শহীদ খান, শাহনেওয়াজ চৌধুরীর কথা মত বিএনপি এখনো ২০%-২৫% ভোট হোল্ড করে তাই নির্বাচনী কর্মকর্তা আর পুলিশ দায়িত্বে ৩৩৫১ এর ২০% মিনিমাম ৬৭০ টি ভোট না দেয়া ব্যালট থাকার কথা।

শুধু কি তাই , ১২.৫% প্রবাসী, নির্বাচনী দায়িত্বে থাকা কর্মচারী -কর্মকর্তা, পুলিশ, অসুস্ত , মৃত , জেলে থাকা, হাসপাতালে থাকা , ঠিকানা থেকে দূরে থাকা ব্যক্তি সব মিলিয়ে ২০% মানুষের নির্বাচনে উপস্থিত হয়ে ভোট দেওয়ার উপায় ছিলোনা বলে ৩৩৫১ এর আরো ২০% ৬৭০ টি - ভোট না দেয়া ব্যালট নির্বাচনী কর্মকর্তা আর পুলিশ দায়িত্বে থাকার কথা।

পোস্টাল ব্যালটে ভোটের ব্যবস্তা না থাকা আর বিএনপির কর্মী সমর্থদের কেন্দ্রে উপস্থিত না হওয়ার কারনে কেন্দ্রের মোট ভোটারের চেয়ে কম করে হলেও ১৩৭০ টি ভোট কম কাস্ট হওয়ার কথা। এই ব্যালট গুলো পুলিশ আর নির্বাচনী কর্মকর্তা কর্মচারীদের অধীনে সেইফরুমে থাকার কথা।

যে ব্যালট গুলো পুলিশ আর নির্বাচনী কর্মকর্তাদের অধীনে সেইফরুমে থাকার কথা, সেই ব্যালটগুলো ২০১৮ সালের নির্বাচনে প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনার নৌকা মার্কায় সিল মেরে ব্যালট বাক্সে রেখে দেওয়া হয়েছে! আমানতের খেয়ানতের জন্য পুলিশ আর নির্বাচনী কর্মকর্তাদের দোষী স্বাব্যস্ত করার এর চেয়ে বড় আর কোন প্রমানের কি প্রয়োজ আছে?

ব্যাংক ভোল্টের টাকা গায়েব হলে যেমন ব্যাংকের স্টাফদের কোমরে ধরি বেঁধে থানায় চালান দেয়া হয় ঠিক তেমনি সেইফরুমের ব্যাল্টগুলো যাদের কারসাজিতে পুলিশ আর নির্বাচনী কর্মকর্তারা নৌকা মার্কায় সিল মেরে বাক্সে ঢুকিয়ে দিয়েছে তাদেরও কঠিন শাস্তির মুখাপেক্ষী করা দরকার।
পুলিশ আর নির্বাচনী কর্মকর্তাদের দ্বারা ব্যালট সংগ্রহ করে কোন সভ্যদেশে কেউ কোন দিন নির্বচিত হতে পারেনি। আমেরিকার ২০২০ নির্বাচনে ভার্জিনিয়া স্টেটে ঠিক এমনি একটি ঘটনা ঘটাতে চেয়েছিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প সেদিন। তাই আজ তিনি আদালতে কঠিন শাস্তির মুখাপেক্ষী ।
কিন্তু শেখ হাসিনা ২০১৮ এর নির্বাচনে সেন্টারে সেন্টারে নৌকা মার্কায় অজস্র অবৈধ ভোট কালেকশন করিয়েও আদালতে কোন ধরনের শাস্তির মুখাপেক্ষী হচ্ছেন না কেন?


## এটা কি সভ্য সমাজ আর  অসভ্য সমাজের পার্থক্য ?
আমেরিকার নির্বাচনে ভার্জিনিয়া সেক্রেটারি অব স্টেটকে ১১৭৮০টি ভোট খোঁজে দেওয়ার কথা বলায় ডোনাল্ড ট্রাম্প অর্গানাইজড ক্রাইম ( রিকো বা মাফিয়া ) আইনে দোষী হিসাবে বিচারের কাঠগড়ায় যে সময় উঠা নামা করতেছেন ঠিক সেসময় বাংলাদেশের নির্বাচনে শেখ হাসিনা তার সাঙ্গ পাঙ্গ দিয়ে কোটি কোটি অবৈধ ভোট কাস্ট করিয়ে শুধু প্রধান মন্ত্রী হয়েই ক্ষান্ত দেননি , নিজের অধীনে আগামী নির্বাচন অনুষ্টিত করতেও সংবিধানের দোহাই দিয়ে লাফালাফি করছেন!
আমেরিকার সংবিধান ডোনাল্ড ট্রাম্পকে অপরাধ না করেই শুধু অপরাধ করার ইনটেনশন ছিল এই কারনে মাফিয়া আইনে বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়েছে আর বাংলাদেশের সংবিধান- শেখ হাসিনাকে অপরাধ করার পরও শাস্তির বদলে প্রধানমন্ত্রী হিসাবে পুরুস্কৃত করেছে এমন কি শেয়ালের হাতে মুরগি বর্গা দেওয়ার মত আবারো তার হাতে বাংলাদেশের নির্বাচন অনুষ্টিত করার গুরু দায়িত্ব তুলে দিতে যাচ্ছে !
বাংলাদেশের সংবিধান আর আমেরিকার সংবিধানের মধ্যে এতো পার্থক্য কেন ? এক সংবিধান অপরাধীকে শাস্তি দেয় আর অপরটি অপরাধীকে পুরুস্কৃত করে? সংবিধানিক আইনের এ পার্থক্যটাকে কি সমাজের সভ্যতা নিরুপনের ব্যারোমিটার : সভ্য সমাজ আর অসভ্য সমাজের পার্থক্য বুঝার উপায় ! সভ্য সমাজে অপরাধী শাস্তি পায় আর অসভ্য সমাজে অপরাধী পুরুস্কৃত হয় .

নবীগঞ্জে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে দেশীয় অস্ত্রসহ আন্তঃজেলা ডাকাতদলের এক অন্যতম সদস্যকে গ্রেফতার করেছে নবীগঞ্জ থানা পুলিশ। সোমবার দিবাগত রাতে নবীগঞ্জ উপজেলার কালিয়ারভাঙ্গা ইউনিয়নের পালের বাজার ব্রিজ নামক স্থান হইতে তাকে গ্রেফতার করা হয়। এসময় তাদের কাছ থেকে ডাকাতির কাজে ব্যবহৃত চাইনিজ কুড়াল ও ৩ টি রামদাসহ দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করা হয়। গ্রেফতারকৃত আসামী হলেন, নবীগঞ্জ উপজেলার কালিয়ার ভাঙ্গা ইউনিয়নের চাঁনপুর  গ্রামের মৃত্য এমদাদুল হক এর ছেলে মো: দুলাল মিয়া (৩২), একাধিক ডাকাতি মামলার আসামী। পুলিশ সূত্রে জানা যায়, নবীগঞ্জ উপজেলার কালিয়ার ভাঙ্গা ইউনিয়নের পালের বাজার ব্রিজে ১০/১২ জন ডাকাত সমবেত হয়ে ডাকাতির প্রস্তুতি নিচ্ছিল। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে নবীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো: মাসুক আলীর দিকনির্দেশনায় তদন্ত (ওসি) গোলাম মোর্শেদ সরকার, অপারেশন (ওসি) আব্দুল কাইউম, সাব ইন্সপেক্টর রাজিব, সাব ইন্সপেক্টর তৌহিদুল ইসলাম ও সাব ইন্সপেক্টর গৌতম সরকারের নেতৃত্বে ও এএসআই মোঃ ওয়াশিমসহ একদল পুলিশ বিশেষ অভিযান চালিয়ে এক ডাকাতকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হলেও বাকি ডাকাতরা পালিয়ে যায়। এ ব্যাপারে নবীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো: মাসুক আলী  জানান, ডাকাতির প্রস্তুতির সময় এক ডাকাতকে আটক করতে পারলেও বাকিরা পালিয়ে যায়। এসময় আসামী দুলাল মিয়ার স্বীকারোক্তি অনুযায়ী ১২ জনের বিরুদ্ধে ডাকাতির মামলা দায়ের করা হয়েছে। এ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে এক ডাকাতকে হবিগঞ্জ বিজ্ঞ  আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। 
 
২৩ অক্টোবর ঐতিহাসিক উপজেলা দিবস উপলক্ষে নবীগঞ্জ উপজেলা জাতীয় পার্টি কর্তৃক “পল্লীবন্ধু এরশাদ সরকার কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত উপজেলা থেকে প্রাদেশিক সরকার প্রবর্তন শীর্ষক” আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার নবীগঞ্জ শহরের নতুন বাজারস্থ সংগঠনের অস্থায়ী কার্যালয়ে নবীগঞ্জ উপজেলা জাতীয় পার্টির সভাপতি ডাঃ শাহ আবুল খায়েরের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন হবিগঞ্জ জেলা জাতীয় পার্টি সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির সদস্য সচিব মুরাদ আহমদ। নবীগঞ্জ উপজেলা জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক আবু ইউসুফের পরিচালনায় এতে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন জেলা জাতীয় পার্টির যুগ্ম আহবায়ক এম.এ. কাইয়ুম, নবীগঞ্জ উপজেলা জাতীয় পার্টির সহ-সভাপতি শহিদ চৌধুরী, ফতেহ আলম, মাজুল আহমদ মাসুম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জিয়াউর রহমান চৌধুরী, যুগ্ম সাংগঠনিক সম্পাদক এনামুল হক চৌধুরী এনাম, জাতীয় পার্টি নেতা মর্তুজ আহমদ, আব্দুল গণি, কবির মিয়া, সফর আলী, মনর মিয়া, জাকির হোসেন, অদুদ মিয়া প্রমূখ। সভায় বক্তাগণ সাবেক রাষ্ট্রপতি পল্লীবন্ধু এরশাদ সরকার কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত উপজেলা পরিষদ পূর্ণাঙ্গভাবে বাস্তবায়নসহ বিভাগ ভিত্তিক প্রাদেশিক সরকার চালু করণের জোর দাবী জানান সরকারের প্রতি। জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে বিরোধী দলীয় নেতা ও জাতীয় পার্টি সম্মেলন সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির আহবায়ক বেগম রওশন এরশাদ এমপি এবং সদস্য সচিব গোলাম মসীহ’র নেতৃত্বে হবিগঞ্জ জেলার প্রতিটি উপজেলার ন্যায় নবীগঞ্জ-বাহুবল উপজেলার তৃণমূল পর্যায়ে সংগঠনকে আরো সুসংগঠিত করার আহবান জানান। বক্তারা আরো বলেন জাতীয় পার্টির নেতৃত্ব একমাত্র এরশাদ পরিবারের কাছেই নিরাপদ। তাই সকল নেতাকর্মীদের একযোগে বেগম রওশন এরশাদ ও শাদ এরশাদ এমপির নেতৃত্বে জাতীয় পার্টিকে সামনের এগিয়ে নিতে হবে। অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় দলের নেতৃবৃন্দ আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে হবিগঞ্জ ১, নবীগঞ্জ-বাহুবল নির্বাচনী এলাকায় ডাঃ শাহ আবুল খায়েরকে দলের মনোনয়ন দেয়ার দাবী জানান।

 

নবীগঞ্জ উপজেলা জাতীয় পার্টির সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির উদ্যোগে দ্বি-বার্ষিক কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল শুক্রবার বিকেলে নবীগঞ্জ শহরের নতুন বাজারস্থ সংগঠনের অস্থায়ী কার্যালয়ে এ কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। নবীগঞ্জ উপজেলা জাতীয় পার্টি সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির আহবায়ক শাহ্ আবুল খায়েরের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন হবিগঞ্জ জেলা জাতীয় পার্টি সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির সদস্য সচিব মুরাদ আহমদ। উপজেলা জাতীয় পার্টির সদস্য সচিব আবু ইউসুফের পরিচালনায় এতে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন হবিগঞ্জ জেলা জাতীয় পার্টির যুগ্ম আহবায়ক এম.এ কাইয়ুম, নবীগঞ্জ উপজেলা জাতীয় পার্টির সাবেক সহ সভাপতি ইউসুফ আহমদ চৌধুরী ও ডাঃ আব্দুল অদুদ, জাতীয় কৃষক পার্টির সহ-সভাপতি সৈয়দ আকমল হোসেন, বাউসা ইউপি জাতীয় পার্টির সভাপতি শহিদ চৌধুরী, ইনাতগঞ্জ ইউপি জাতীয় পার্টির সভাপতি হাজী শহিদ মিয়া, সাধারণ সম্পাদক মনর মিয়া, সাংগঠনিক সম্পাদক মসুদ মিয়া, কালিয়ারভাংগা ইউপি জাতীয় পার্টির সভাপতি ফতেহ আলম, সাধারণ সম্পাদক জিয়াউর রহমান চৌধুরী, কুর্শী ইউপি জাতীয় পার্টির সভাপতি (অবঃ সেনা কর্মকর্তা) মাহমুদ হোসেন, দীঘলবাক জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক এস এম তাজুল ইসলাম লিলু, নবীগঞ্জ সদর ইউপি জাতীয় পার্টির সভাপতি মর্তুজা মিয়া, সাধারণ সম্পাদক এনামুল হক চৌধুরী এনাম, সাংগঠনিক সম্পাদক মোগল মিয়া, করগাঁও ইউপি জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক মোতাব্বির হোসেন চৌধুরী, বড়ভাকৈর পশ্চিম ইউপির সাধারণ সম্পাদক সুমন মিয়া, পানিউমদা ইউপি জাতীয় পার্টির সাংগঠনিক সম্পাদক রুহুল আমিন, আউশকান্দি ইউপি জাতীয় পার্টির সভাপতি ফকির ফজলু মিয়া, জাতীয় পার্টি নেতা মাজুল আহমদ মাসুম,সজল দাশ, উপজেলা সেচ্ছা সেবক পার্টির সদস্য সচিব মুশাহিদ আলম চৌধুরী, উপজেলা জাতীয় যুব সংহতি নেতা নাছির চৌধুরী,প্রসাদ রায়, জাতীয় ছাত্র সমাজ নেতা তানভীর আহম্মেদ চৌধুরী প্রমূখ। সভায় বক্তাগণ আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে বিরোধী দলীয় নেত্রী বেগম রওশন এরশাদের নেতৃত্বে উপজেলার তৃণমূল পর্যায়ে সংগঠনকে আরো সুসংগঠিত করার আহবান জানান এবং সংসদ নির্বাচনে হবিগঞ্জ-১, নবীগঞ্জ বাহুবল আসনে জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় সদস্য শাহ আবুল খায়েরকে জাতীয় পার্টির এমপি প্রার্থী হিসেবে দলের মনোনয়ন দেয়ার দাবী জানান।সভার শুরুতেই কোরান তেলাওয়াত করেন হাফিজ সাইফুর রহমান। অনুষ্ঠিত কর্মী সম্মেলন সর্বসম্মতিক্রমে শাহ আবুল খায়েরকে নবীগঞ্জ উপজেলা জাতীয় পার্টির সভাপতি, ইউসুফ আহমদ চৌধুরী, ডাঃ আব্দুল অদুদ, শহিদ চৌধুরী, জামাল চৌধুরী, মাহমুদ হোসেন, হাজী শহিদ মিয়া, ফকির ফজলু মিয়া, ফতেহ আলম, মাজুল আহমদ মাসুমকে সহ-সভাপতি, আবু ইউসুফকে সাধারণ সম্পাদক, জিয়াউর রহমান চৌধুরী, হেলাল আহমদ, এস এম তাজুল ইসলাম লিলুকে যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও সৈয়দ আকমল হোসেনকে সাংগঠনিক সম্পাদক এবং নাছির চৌধুরীকে যুগ্ম সাংগঠনিক সম্পাদক করে ৭১ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি ঘোষণা করেন হবিগঞ্জ জেলা জাতীয় পার্টি সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির সদস্য সচিব মুরাদ আহমদ।

বানিয়াচং উপজেলার কাদিরগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয়ের  সাবেক ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক  তাজুল ইসলাম ও বর্তমান প্রধান প্রধান শিক্ষক ফখরুদ্দীন আহমদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অনিয়ম,সাম্প্রদায়িক ধ্বংস,  চুরের পক্ষ পাতিত্ব  এবং আসাধাচরণের প্রতিবাদে অভিভাবকদের আয়োজনে এক বিশাল মানববন্ধন অনুষ্টিত হয়েছে।বৃহস্পতিবার দুপুরে বানিয়াচং কাদিরগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয়ের সামনে মানববন্ধন টি অনুষ্ঠিত হয়। চেয়ারম্যান মঞ্জু কুমার দাসের সভাপতিত্বে ও অভিবাবক প্রতিনিধি আকমাল হোসেনের পরিচালনায় মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন, ইউপি সদস্য রমজান আলী,ইউপি সদস্য জাহাঙ্গীর চৌধুরী, হারুন মিয়া,সোহাগ চৌধুরী, বিশ্বজিৎ দাস,মহানন্দ বৈষ্ণব,দুলন, অজিত বৈষ্ণব,রিপন মিয়া,কল্পনা বর্মন,সুকৃতি বর্মণ,গোপাল বৈষ্ণব,শংকর বর্মণ,মোঃ নাসির মিয়া,সিরাজুল ইসলাম,আঃ রহমান,আঃ আলী,মনির মিয়া,বন্দ্র কুমার বৈষ্ণব,হেলাল উদ্দিন চৌধুরী, মোঃ আব্দুল সহিদ,ফয়জুর রহমান,অজিত বর্মন,মোঃ নুরুল হক,মোঃ জামাল হোসেনসহ অভিভাবক বৃন্দ, এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ। কাদিরগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ফখরুদ্দীন আহমদের ছুটিতে থাকাকালীন সময় বিদ্যালয়ের ১১ ট ল্যাপটপ,৩ টি সোলার ব্যাটারি ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র চুরি হয়ে যায়। এ ঘটনায়  বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক তাজুল ইসলাম হবিগঞ্জ বিজ্ঞ আদালতে একটি মামলা দায়ের করেন। মামলা দায়ের পর বিদ্যালয়ের নৈশ প্রহরী রানা আখন্দকে গ্রেফতার করে বানিয়াচং থানা পুলিশ। ছুটি কাটিয়ে বিদ্যালয়ে যোগদান করে নৈশ প্রহরী রানা আখন্দকে জামিন পত্রে সাক্ষার করে নিজ জিম্মায় ছাড়িয়ে নিয়ে আসেন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ফখরুদ্দীন। এ ঘটনা এলাকায় জড়িয়ে পড়লে এলাকার স্থানীয় অভিবাবক ও লোকজনের মাঝে মিশ্র প্রক্রিয়া দেখা দেয়। পরে অভিবাবক কমিটি ও ম্যানেজিং কমিটি একটি সভা  আহবান করেন ওই সভায়  প্রধান শিক্ষক ও ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক কোন সুন্দর উত্তর না  দিয়ে  অভিবাবক সদস্যদের সাথে অসৎ আচরন করেন।  এরই প্রতিবাদে গ্রামবাসী ও এলাকার জনপ্রতিনিধি মিলে ওই মানববন্ধনেরআয়োজন করেন। মানববন্ধনে বক্তরা  বক্তরা  ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের অপসারন দাবিসহ তদন্তের মাধ্যমে বিষয়টি খতিয়ে দেখার জন্য প্রশাসনের প্রতি দাবি জানান।

সরকারের নানাবিধ প্রকল্পের মাধ্যমে উপকারভোগীদের নিয়ে হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলায় অনুষ্ঠিত হয়ে গেলো এক ব্যতিক্রমীধর্মী বিশাল উন্নয়ন সমাবেশ। এতে প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করে সরকারের বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকান্ড তুলে ধরা হয়। নবীগঞ্জ উপজেলার ২৬ হাজার উপকারভোগীদের মধ্যে ১৫ হাজার নারী-পুরুষের সমাগম ঘটে ওই উন্নয়ন সমাবেশে। নারী-পুরুষদের উপস্থিতিতে লোকে লোকারণ্য হয়ে উঠে সমাবেশ স্থল। বৃহস্পতিবার বিকেলে নবীগঞ্জ জে.কে উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে উপজেলার জনপ্রতিনিধি বৃন্দের আয়োজনে প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশের পর আগত উপকারভোগী প্রত্যেককে একটি করে গাছের চারা ও কয়েক জনকে প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরের অনুদানের চেক প্রদান করা হয়। এসময় দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী আব্দুর রব ৫০ হাজার টাকার চেক পেয়ে প্রধানমন্ত্রীর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান। অনুষ্ঠানে উপজেলা পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান এডভোকেট গতি গোবিন্দ দাশের সভাপতিত্বে ও করগাঁও ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নির্মলেন্দু দাশ রানার সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন হবিগঞ্জ-১ আসনের সংসদ সদস্য গাজী মোহাম্মদ শাহনওয়াজ মিলাদ এমপি । এসময় তিনি বলেন- আগামী নির্বাচন বানচালে বিএনপি জামায়াত নানা ষড়যন্ত্র করছে, সরকারের বিভিন্ন দপ্তরের মাধ্যমে উপকারভোগীদের নিয়ে বিএনপি জামায়াতের ষড়যন্ত্র রুখে দেয়া হবে। সমাবেশে প্রতিবন্ধী, বয়স্ক, বিধবা, মাতৃত্বকালীন ও ক্যান্সার রোগে আক্রান্ত সুবিধাভোগীরা অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর প্রতি ধন্যবাদ জানিয়ে তাদের অনুভূতি ব্যক্ত করেন । রোজিনা বেগম ও শিউলি বেগম প্রধানমন্ত্রীর আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর পেয়ে আনন্দ অনুভূতি প্রকাশ করে আবারও শেখ হাসিনাকে ক্ষমতায় দেখতে চান। তারা বলেন- আমরা ছিলাম আশ্রয়হীন আমাদেরকে মাথা গুঁজার টাই দিয়েছেন বঙ্গবন্ধু কন্যা। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন - জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক নুরউদ্দিন চৌধুরী বুলবুল, এডভোকেট সুলতান মাহমুদ, নবীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি গিয়াস উদ্দিন আহমেদ, সাবেক সভাপতি অধ্যাপক মুজিবুর রহমান, পানিউমদা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ইজাজুর রহমান, কালিয়ারভাঙ্গা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ইমদাদুল হক চৌধুরী, আউশকান্দি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান দিলাওয়ার হোসেন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আবু সিদ্দিক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট মুজিবুর রহমান কাজল, সাংগঠনিক সম্পাদক মোস্তাক আহমেদ মিলু, কুর্শি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সৈয়দ খালেদুর রহমান, বড় ভাকৈর পূর্ব ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আকতার আহমেদ ছুবা, দেবপাড়া ইউনিয়নে চেয়ারম্যান শাহ রিয়াজ নাদির সুমন, সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হাবিবুর রহমান হাবিব, ইনাতগঞ্জ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নোমান হোসেন, উপজেলা বঙ্গবন্ধু পরিষদের সভাপতি দুলাল চৌধুরী, উপজেলা আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজ কল্যান বিষয়ক সম্পাদক সাবের আহমেদ, উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম আহবায়ক রাব্বি আহমেদ চৌধুরী মাক্কু সহ অনেকই বক্তব্য রাখেন এছাড়া ও উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী পরবিবারের নেতৃবৃন্দ।

বানিয়াচং থানা পুলিশের অভিযানে চারটি চোরাই মোটরসাইকেল একটি কম্পিউটার ও একটি অটোরিকশা উদ্ধার করেছে বানিয়াচং থানা পুলিশ। এ সময় মোটরসাইকেল চোরাই চক্রের হোতা জাহাঙ্গীর (৩৪),কম্পিউটার চোর টিটু দাশ জীবন(২৯) ও অটোরিকশা চোর সাজু(২৫)পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার হয়। বৃহস্পতিবার(১৯ অক্টোবর)রাত সাড়ে ৮টায় বানিয়াচং থানায় সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানিয়েছেন হবিগঞ্জ জেলার বানিয়াচং সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার পলাশ রঞ্জন দে। এ সময় বানিয়াচং থানার অফিসার ইনচার্জ(ওসি) মোহাম্মদ দেলোয়ার হোসাইন ও ওসি তদন্ত আবু হানিফ এবং থানার কর্মরত অফিসারগন উপস্থিত ছিলেন। সহকারী পুলিশ সুপার পলাশ রঞ্জন দে জানান,বুধবার বিকাল ৪টায় হবিগঞ্জ-বানিয়াচং আঞ্চলিক রোডের শাহী ঈদগা এলাকা থেকে একটি চোরাই মোটরসাইকেল বিক্রয়কালে গ্রেফতার করা হয় জাহাঙ্গীর কে। পরবর্তীতে জাহাঙ্গীর কে জিজ্ঞাসাবাদ করে আরও তিনটি চোরাই মোটরসাইকেল উদ্ধার করা হয়। গ্রেফতারকৃত জাহাঙ্গীর একজন আন্তজেলা চোর চক্রের সক্রিয় সদস্য। সে একজন মাদকসেবী ও মাদক বিক্রেতা। তার বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রয়েছে। অন্যদিকে বানিয়াচং উপজেলার ৫নং দৌলতপুর ইউনিয়নের কাদিরগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয়ের ১১টি ল্যাপটপ চুরির ঘটনার মামলার সূত্রে আসামী টিটু দাশ কে ১৮ অক্টোবর সিলেট জেলার গোয়াইনঘাট উপজেলার জাফলং মামার দোকান এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়। এছাড়াও বৃহস্পতিবার (১৯ অক্টোবর)পাশ্ববর্তী নবীগঞ্জ উপজেলার তিমিরপুর গ্রামের এলাইছ মিয়ার পুত্র সাজু(২৫)কে একটি চোরাই অটোরিকশা সহ গ্রেফতার করে পুলিশ। এ ব্যাপারে বানিয়াচং সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার পলাশ রঞ্জন দে বলেন,এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে। অভিযুক্ত অন্যান্য আসামীদের গ্রেফতার করতে থানা পুলিশ কাজ করে যাচ্ছে।

সারা দেশের ন্যায় হবিগঞ্জ জেলার নবীগঞ্জে শেখ রাসেল দিবস ২০২৩ পালিত হয়েছে। নবীগঞ্জ উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে শেখ রাসেল দিবস উপলক্ষে বুধবার সকাল ১০টায় র্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। নবীগঞ্জ উপজেলা পরিষদের সভা কক্ষে উপজেলা নির্বাহী অফিসার অনুপম দাস অনুপের সভাপতিত্বে ও পজিপ কর্মকর্তা শাকিল আহমদ এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন নবীগঞ্জ-বাহুবল এলাকার সংসদ সদস্য গাজী মোহাম্মদ শাহনওয়াজ। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন উপজেলা পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান এড. গতি গোবিন্দ্র দাশ, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভুমি) শাহীন দেলোয়ার, নবীগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ মাসুক আলী, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোস্তাক আহমদ মিলু,  উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম আহবায়ক রাব্বি আহমদ মাক্কু, সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হাবিবুর রহমান হাবিব, সইফা রহমান কাকলী, ইকবাল আহমদ বেলাল প্রমুখ। এসময় উপজেলার বিভিন্ন কর্মকর্তা ও কমর্চারী উপস্থিত ছিলেন।

  1. Popular
  2. Trending
  3. Comments

Calender

« April 2024 »
Mon Tue Wed Thu Fri Sat Sun
1 2 3 4 5 6 7
8 9 10 11 12 13 14
15 16 17 18 19 20 21
22 23 24 25 26 27 28
29 30