What an audacity it is! আওয়ামী লীগ আবারো ২০১৮ সালের মত নির্বাচন পরিচালনার সুযোগ চায়!
সভ্য সমাজে গুন্ডা , খুনি, বদমাইশ, রেপিস্ট তাদের কৃত কর্মের শাস্তি পায় আর অসভ্য সমাজে শাস্তি পাওয়াতো দূরের কথা এই সমস্ত অপরাধ সংঘটিত করার পর বুক ফুলিয়ে বেটাগিরি করে, আবারো দুষ্কর্ম করার সুযোগ করে দেওয়া হয় এই সমস্ত দুষ্কৃতকারীদের?
যে সমাজ রেপিস্টকে আবারো রেপ করার অধিকার দেয়, ডাকাতকে আবারো ডাকাতির সুযোগ দেয় সেই সমাজ আর সেই সব দেশের শাসককে অসভ্য অভদ্র অমানুষ হিসাবে বিবেকবান মানুষ মনে করে।
২০১৮ সালের ইলেকশনটি ইলেকশন নয় এটি একটি গণধর্ষণ, বাংলাদেশটা ধর্ষিত হয়ে ছিলো সেইদিন। এই ইলেকশনটি জনগনের ভোটাধিকার আর মানবাধিকার হরনের ক্রাইম সিন। একটি ভোট জাল করলে যেখানে ছয় মাস থেকে এক বছরের জেল জরিমানা হয় সেখানে কোটি কোটি ভোট জাল হয়েছিলো সেদিন।
২০১৮ সালের ইলেকশনটিকে একটি ক্রাইম সিন হিসাবে গণ্য করে ইনভেস্টিগেশনের মাধ্যমে বের করতে হবে সেই সব ক্রিমিনালদের যারা সেদিন -
১) -ভোটের বাক্স ভরে ভরে দিয়েছিলো মৃত, অসুস্ত, প্রবাসীর ভোটে ।
২) -জনগনকে শুধু ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিতই করেনি তাদের নামে জাল ভোটও দিয়ে দিয়েছিলো ?
শেখ হাসিনা বলেছেন ," আওয়ামীলীগ ভোট চুরি করেনা। " আর সত্যি বলতে কি, আওয়ামীলীগের কোন কর্মীকে ভোট জালিয়াতি বা চুরি করতে কেউ দেখেনি।
তাহলে এই ভোট চুরিটা করলো কারা? যতক্ষণ পর্যন্ত না এই সব ক্রিমিনালদের বিচারের আওয়তায় এনে শাস্তি নিশ্চিত করা না যায় ততক্ষন পর্যন্ত ২০১৮ সালের নির্বাচনের প্রতিটি আলামতকে ক্রাইম সিন হিসাবে সযত্নে রক্ষা করতে হবে। বিশেষ করে নির্বাচনী ডাটাই বলে দেবে কে কোথায় কোন ক্রাইম সংঘটিত করেছিল। তাই প্রতি সেন্টারের নির্বাচনী ডাটাকে রাখতে হবে যত্ন সহকারে।