যুক্তরাজ্যে সড়ক দুর্ঘটনায় বাংলাদেশি পরিবারের দুই শিশু সন্তানসহ এক প্রবাসী ব্যবসায়ী নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছেন ওই ব্যবসায়ীর অন্তঃস্বত্তা স্ত্রী। নিহতের গ্রামের বাড়ি নবীগঞ্জ উপজেলায়। এ ঘটনায় যুক্তরাজ্য বাংলাদেশী কমিউনিটি ও পরিবার-পরিজনসহ তার নিজ গ্রামের মানুষের মাঝে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। দুর্ঘটনায় নিহতরা হলেন- নবীগঞ্জ উপজেলার কুর্শি ইউনিয়নের কল্যাণপুর গ্রামের আব্দুল কালামের ছেলে আলমগীর হোসেন সাজু (৩০), আলমগীরের দুই সন্তান জাকির হোসেন (৯) ও মাইরা হোসেন (৪)। যুক্তরাজ্যের গণমাধ্যম ও আলমগীরের স্বজনরা জানান- নিহতদের পরিবার বার্মিংহাম শহরের নিকটবর্তী ওয়ালসালের প্লেক শেরিডান স্ট্রিটের বাসিন্দা। আলমগীর হোসেন সাজু স্বপরিবারে একদিনের সফরে বার্মিংহাম থেকে লেস্টারে গিয়েছিলেন। গত শুক্রবার (১০ সেপ্টেম্বর) স্থানীয় সময় বিকেলে ফেরার পথে তাদের বহনকারী বিএমডব্লিউ কারটিকে একটি লরি ধাক্কা দেয়। এতে গাড়িটি দুমড়ে-মুচড়ে ঘটনাস্থলেই সাজু ও তার ছেলে জাকির নিহত হন। হাসপাতালে নেওয়ার পর মৃত্যু হয় মাইরা হোসেনের। এছাড়া ওই প্রবাসীর অন্তঃস্বত্তা স্ত্রী সেখানকার একটি হাসপাতালে আইসিইউতে রয়েছেন। এ প্রসঙ্গে হবিগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগ সাংগঠনিক সম্পাদক যুক্তরাজ্যে বসবাসরত নূর উদ্দিন চৌধুরী বুলবুল বলেন- আলমগীর হোসেন সাজু বার্মিংহামের একজন ব্যবসায়ী ও কমিউনিটি ব্যক্তিত্ব। তাদের মৃত্যুতে কমিউনিটিতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। নবীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও কল্যাণপুর গ্রামের বাসিন্দা কাজী ওবায়দুল কাদের হেলাল জানান- আলমগীর যখন ছোট ছিল, তখন দুইবার বাংলাদেশে আসে। এরপর দীর্ঘসময় অতিক্রম হলেও বাংলাদেশে আসেনি। তার মৃত্যুতে আমরা শোকাহত। কুর্শি ইউনিয়নের কাদমা গ্রামের নিহত আলমগীরের আত্মীয় জাকির হোসেন জানান- আলমগীর সপরিবারের দীর্ঘদিন ধরে যুক্তরাজ্যে বসবাস করছেন, তিনি দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশে আসেন না। গ্রামের বাড়ি কল্যাণপুরে তাদের বাড়ি রয়েছে তবে সেখানে কেউ এখন আর থাকেনা। তিনি বলেন- দেশে আলমগীরের এক চাচা ছিলেন আবুল হোসেন দুলা, তিনি প্রায় এক বছরপূর্বে মারা যান। তার অন্যান্য চাচারা যুক্তরাজ্যে বসবাস করেন। হঠাৎ আলমগীর ও তার ছেলে মেয়ের মৃত্যুর খবর পেয়ে আমরা হতভম্ব হয়ে গেছি। দুর্ঘটনায় আলমগীরের অন্তঃস্বত্তা স্ত্রী গুরুতর জখম পেয়েছেন তার অনাগত সন্তান মৃত প্রসব করেন। বর্তমানে তাঁর চিকিৎসা চলছে তবেতার অবস্থা আশংজনক। কুর্শি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সৈয়দ খালেদুর রহমান বলেন- কল্যাণপুর গ্রামের আলমগীর দীর্ঘদিন ধরে যুক্তরাজ্যে বসবাস করছেন। তিনি সুনামের সঙ্গে ব্যবসা পরিচালনা করছেন। হঠাৎ সড়ক দুর্ঘটনায় আলমগীর তার ছেলে ও মেয়ের মৃত্যুর সংবাদে আমরা ইউনিয়নবাসী শোকে কাতর।তিনি আলমগীর তার ছেলে ও মেয়ের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ ও তাদের আত্মার শান্তি কামনা করেন।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় বিশেষ অবদান রাখায় অভিন্ন মানদণ্ডে হবিগঞ্জ জেলার শ্রেষ্ঠ অফিসার ইনচার্জ হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন নবীগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোঃ ডালিম আহমেদ, মঙ্গলবার (১২ সেপ্টেম্বর) সকালে জেলা পুলিশ লাইন্সের ড্রিল শেডে মাসিক কল্যাণ সভায় পুলিশ সুপার এসএম মুরাদ আলী কর্মক্ষেত্রের কৃতিত্ব স্বরূপ তাঁহাকে সম্মাননা স্মারক প্রদান করেন। নবীগঞ্জ থানায় যোগদানের পর থেকে অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোঃ ডালিম আহমেদ পেশাদার অপরাধী ও সাজাপ্রাপ্ত আসামি, চোর, ডাকাত ও মাদক মামলার আসামি গ্রেফতার, জুয়াড়ি, দেশীয় অস্ত্র, বিভিন্ন প্রকারের মাদকদ্রব্য উদ্ধার, চাঞ্চল্যকর মামলার আসামি গ্রেফতার, আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি সমুন্নত রাখা, কমিউনিটি পুলিশিং কার্যক্রমসহ নানা ধরণের কাজের মাধ্যমে পেশাদারিত্ব, আন্তরিকতা ও নিষ্ঠার সাথে সার্বিক বিষয়ে অবদান রাখায় গত ১২ সেপ্টেম্বর মাসে হবিগঞ্জ জেলার শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করেন। এর স্বীকৃতি স্বরূপ পুলিশ সুপারের পক্ষ থেকে তাঁকে পুরস্কৃত করা হয়। উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) শৈলেন চাকমা, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (নবীগঞ্জ-বাহুবল সার্কেল) আবুল খয়ের, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (বানিয়াচং সার্কেল) পলাশ রঞ্জন দে, সিনিয়র সহকারি পুলিশ সুপার মহসিন আল মুরাদ (মাধবপুর সার্কেল)। এছাড়াও হবিগঞ্জ জেলার অফিসার ইনচার্জগণ, পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) ও অন্যান্য অফিসার ফোর্স উপস্থিত ছিলেন।নবীগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোঃ ডালিম আহমেদ, পুলিশ সুপার এসএম মুরাদ আলীর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে বলেন, স্যারের কাছ থেকে সম্মাননা স্মারক পেয়ে আমি খুবই আনন্দিত ও গর্বিত। এ পুরস্কার আমাদেরকে কাজের স্পিহা ও দায়িত্ববোধ বাড়িয়ে তুলেছে। থানার সংশ্লিষ্ট সকলের দায়িত্বশীলতায় ও ভালোবাসায় আমি পুরস্কৃত হয়েছি। আমরা চেষ্টা করবো অর্পিত দায়িত্ব এবং কর্তব্য যেন সততার সহিত পালন করতে পারি।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় বিশেষ অবদান রাখায় অভিন্ন মানদণ্ডে হবিগঞ্জ জেলার শ্রেষ্ঠ অফিসার ইনচার্জ হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন নবীগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোঃ ডালিম আহমেদ, মঙ্গলবার (১২ সেপ্টেম্বর) সকালে জেলা পুলিশ লাইন্সের ড্রিল শেডে মাসিক কল্যাণ সভায় পুলিশ সুপার এসএম মুরাদ আলী কর্মক্ষেত্রের কৃতিত্ব স্বরূপ তাঁহাকে সম্মাননা স্মারক প্রদান করেন। নবীগঞ্জ থানায় যোগদানের পর থেকে অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোঃ ডালিম আহমেদ পেশাদার অপরাধী ও সাজাপ্রাপ্ত আসামি, চোর, ডাকাত ও মাদক মামলার আসামি গ্রেফতার, জুয়াড়ি, দেশীয় অস্ত্র, বিভিন্ন প্রকারের মাদকদ্রব্য উদ্ধার, চাঞ্চল্যকর মামলার আসামি গ্রেফতার, আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি সমুন্নত রাখা, কমিউনিটি পুলিশিং কার্যক্রমসহ নানা ধরণের কাজের মাধ্যমে পেশাদারিত্ব, আন্তরিকতা ও নিষ্ঠার সাথে সার্বিক বিষয়ে অবদান রাখায় গত ১২ সেপ্টেম্বর মাসে হবিগঞ্জ জেলার শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করেন। এর স্বীকৃতি স্বরূপ পুলিশ সুপারের পক্ষ থেকে তাঁকে পুরস্কৃত করা হয়। উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) শৈলেন চাকমা, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (নবীগঞ্জ-বাহুবল সার্কেল) আবুল খয়ের, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (বানিয়াচং সার্কেল) পলাশ রঞ্জন দে, সিনিয়র সহকারি পুলিশ সুপার মহসিন আল মুরাদ (মাধবপুর সার্কেল)। এছাড়াও হবিগঞ্জ জেলার অফিসার ইনচার্জগণ, পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) ও অন্যান্য অফিসার ফোর্স উপস্থিত ছিলেন।নবীগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোঃ ডালিম আহমেদ, পুলিশ সুপার এসএম মুরাদ আলীর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে বলেন, স্যারের কাছ থেকে সম্মাননা স্মারক পেয়ে আমি খুবই আনন্দিত ও গর্বিত। এ পুরস্কার আমাদেরকে কাজের স্পিহা ও দায়িত্ববোধ বাড়িয়ে তুলেছে। থানার সংশ্লিষ্ট সকলের দায়িত্বশীলতায় ও ভালোবাসায় আমি পুরস্কৃত হয়েছি। আমরা চেষ্টা করবো অর্পিত দায়িত্ব এবং কর্তব্য যেন সততার সহিত পালন করতে পারি।